আগামী ২৮শে ডিসেম্বর ২০২২ চালু হবে স্বপ্নের মেট্রোরেল। মেট্রোরেল উদ্বোধন করবেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর আগে বিভিন্ন দফায় মেট্রোরেল উদ্বোধনের কথা থাকলেও কাজ শেষ না হওয়ায় তাও সম্ভব হয় নাই।
মেট্রোরেল উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত হলেও কাজ শেষ না হওয়ায় এটি উত্তরা দিয়াবাড়ি থেকে আগারগাও অর্থাৎ আইডিবি পাসপোর্ট ভবন পর্যন্ত চালু হবে। পরবর্তী কাজ শেষ হলে মতিঝিল পর্যন্ত চলাচল করতে পারবে।
ইতোমধ্যে মেট্রোলের ভাড়া নির্ধারিত হয়ে গেছে। মেট্রোলের সর্বনিম্ন ভাড়া ধরা হয়েছে ২০ টাকা। মেট্রোলের টিকিটের জন্য প্রত্যেকটি মেটে রেলস্টেশনে রয়েছে স্বয়ংক্রিয় টিকিট কাউন্টার যে কাউন্টার এর মাধ্যমে আপনি নিজেই আপনার গন্তব্য সিলেক্ট করবেন ডিসপ্লে তে এবং সে অনুযায়ী টাকা দিবেন এবং পরবর্তীতে আপনি টিকিট বুঝে পাবেন।এছাড়াও আপনি রেপিট কার্ডের মাধ্যমে মেট্রোরেলে ভ্রমণ করতে পারবেন যে কার্ডে আপনি আপনার ব্যাংকের মাধ্যমে বিকাশ নগদ বা রকেটের মাধ্যমে টাকা রিসার্চ করতে পারবেন।এছাড়া বুট স্বয়ংক্রিয় টিকিট কাউন্টারের পাশে রয়েছে একটি টিকিট অফিস যেখানে কর্মকর্তারা থাকবে সেখান থেকে আপনি টিকিট জনিত যে কোন সমস্যা তাদের কাছ থেকে সহযোগিতা পাবেন এছাড়াও আপনি দেখতে পারবেন মেট্রোরেলের স্টেশনে বিভিন্ন মনিটর বা চার্টের মাধ্যমে কিভাবে মেট্রোলের ভ্রমণ করবেন তার সঠিক নির্দেশনা
মেট্রোরেল চালু হলে দুর্ভোগ কমবে উত্তরা থেকে চলাচলকারী মতিঝিল পর্যন্ত সকল যাত্রীর। সময় এবং টাকা দুটোই সেভ হবে বলে জনগণ মনে করছে। মেট্রোরেল উদ্বাসের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিশ্বের দরবারে পৌঁছে যাবে এক অনন্য উচ্চতায়।সবাই আশা করছে মেট্রোলের উদ্বোধন হলে ঘন্টার পর ঘণ্টায় আর বাসে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না
ঘন্টার পর ঘণ্টায় আর জ্যামে বসে থাকতে হবে না। জ্যামের কারণে হয়তো বা আর কারো ইন্টারভিউ মিস হবে না বা চিকিৎসা জন্য ছুটে চলা এম্বুলেন্সের যাত্রীর পানহানি হবে না। মেট্রোরেলটি সম্পূর্ণ ডিজিটালাইজ করা হয়েছে যার টিকিট কাটা থেকে শুরু করে স্টেশনের ঢোকা বের হওয়া সব কিছু ডিজিটালাইজ করা হয়েছে। মাত্র ৩০ মিনিটের উত্তরা দিয়া বাড়ি থেকে মতিঝিল পর্যন্ত একজন যাত্রী পৌঁছে যেতে পারবেন।