মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে টাকা পাঠানো যায় মুহূর্তে মধ্যে। এজন্য গড়ে উঠেছে বিকাশ, রকেট, নগদ, উপায় আরো অনেক মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান। যার মাধ্যমে দেশের জনগণ মোবাইল এর মাধ্যমে খুব সহজে টাকা পাঠানো টাকা উত্তোলন থেকে শুরু করে বিল প্রদান অনেক কঠিন কাজকে সহজ করে তুলেছে।
এখন আর ঘন্টার পর ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়ে কাউকে টাকা পাঠানো লাগে না। এখন মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে খুব সহজেই মুহূর্তের নিমেষের মধ্যে টাকা পাঠানো যায়। কিন্তু এতদিন এমএফএস এর মত একটি থেকে আরেকটি মোবাইল ব্যাংকিং অপারেটরে টাকা পাঠানোর কোন সুযোগ ছিল না!
এই সমস্যার সমাধান করতে চালু হল বিনিময় যার মাধ্যমে গ্রাহক চাইলে একটি মোবাইল ব্যাংকিং থেকে অন্য মোবাইল ব্যাংকিং অপারেটরে টাকা পাঠাতে পারবে খুব সহজে। এতে থাকছে তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা যার মাধ্যমে গ্রাহক দুই মাধ্যমে টাকা পাঠাতে পারবেন
- Direct Pay
- Request to Pay
গত পাঁচ বছর ধরে ৬৫ কোটি টাকা ব্যয় তৈরি হয়েছে এই প্ল্যাটফর্ম। যার সুবিধা ভোগ করবে সাধারণ জনগণ। এতে বাংলাদেশ ব্যাংক সব ধরনের সহযোগিতা করবে বলে জানিয়েছে।
তাছাড়া ক্যাশলেস সোসাইটি পথে আরেকটা এগুলো বাংলাদেশ বিনিময় প্লাটফর্মের মাধ্যমে এখন এক অপারেটর থেকে আরেক অপারেটরের টাকা পাঠানো সম্ভব হবে এই প্লাটফর্ম উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী তথ্য ও প্রযুক্তি ও উপদেষ্টা সজীব ওয়াজের জয়।
এই প্লাটফর্মের মাধ্যমে আরো গতি ভাবে অর্থনীতি প্রাথমিকভাবে 11 টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান যুক্ত হবে ।বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলার অনুযায়ী জানা যায় একটি বিকাশ ও রকেট নাম্বার থেকে দিনে সর্বোচ্চ ২৫ হাজার টাকা পাঠানো যায় দিনে পাঁচটি লেনদেন করা যায়। এক অপারেটর থেকে অন্য অপারেটর যেমন বিকাশ থেকে রকেটে টাকা পাঠাতে প্রতি হাজারে পাঁচ টাকা খরচ হবে। মোবাইল ব্যাংকিং থেকে ব্যাংকে টাকা পাঠাতে প্রতি হাজার খরচ হবে ১০ টাকা মোবাইল ব্যাংকিং থেকে পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডারে টাকা পাঠাতে খরচ হবে হাজারে পাঁচ টাকা।
এছাড়াও আপনারা যদি চান কিভাবে বিনিময়ের মত টাকা পাঠানো যায় সেটি দেখানোর জন্য তাহলে কমেন্টে জানান। আপনাদের বিনিময়ে সম্পর্কে কি মতামত তা জানাতে কমেন্টে লিখতে ভুলবেন না।